ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে চাকরি : সুযোগের কি অপব্যবহার হচ্ছে আরব আমিরাতে ২০২১ Jahan Bangla News
আবার আমিরাতে অনেকেই প্রতারণার শিকারও হচ্ছেন। ভ্রমণের ভিসায় আরব আমিরাতে গিয়ে ভিসা পরিবর্তন করে এবং হাজার হাজার বাংলাদেশের তরুণ কর্মসংস্থান খুঁজেন। এছাড়াও চাকরি ভিসা পায়ে দেওয়ার নামে দালাল চক্রে পরে আরব আমিরাতে গিয়ে অনেক বাংলাদেশী বেকায়দা পরেছেন।
অন্যান্য খবর পড়ুবেন
ভ্রমণ ভিসায় এসে কোম্পানির বা পার্টনার ভিসা লাগানো সুযোগ থাকয় এই পথ প্রতিদিন পা বাড়াচ্ছেন বাংলাদেশী তরুণ। আরব আমিরাতে (ইউএই) ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশীদের জন্য কর্মী ভিসা বন্ধ আসে। তবে বৈধপথে বাংলাদেশীরা টাকা পাঠাতে প্রবাসিদের কোন ঝুঁকি নেই। বাংলাদেশী নাগরিক র্দীঘ ৯ বছর কর্মী ভিসায় আরব আমিরাতে যেতে পারেনি।
বাংলাদের জন্য আরব আমিরাতে এক ও তিন মাস মেয়াদি ভিজিট ভিসা চালু রয়েছে। এই ভিসা নিয়ে আরব আমিরাতে কোন কাজের অনুমতি নেই। মেয়াদি শেষে যদি এই দেশে অবস্থান করে তাহলে তাকে জেল ও জরিমানা দিতে হবে। প্রতিবারের মত রেমিট্যান্স পাঠানোর দিক দিয়ে আরব আমিরাতে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অবস্থানে আছেন। রেমিট্যান্স পাঠানোর বিশ্বের নানা দেশে ৪২ জন সিআইপি নির্বাচিত মধ্যে ৯ জনই হলো আরব আমিরাতে ধঠানোর দিক দিয়ে।
ভিজিট ভিসা অবস্থান রত লোকদের বিভিন্ন কোম্পানির কর্মী হিসাবে সাময়িক ভাবে ভিসা পরিবর্তন সুযোগ দিচ্ছে এই দেশটি। এরপর থেকে যেন আরব আমিরাতে ভিজিট ভিসা সোনার হরিণ হয়ে পরেছে আর এই সুযোগে দালাল চক্র প্রতারণার পথ বেছেনিয়েছেন এটি। ভিজিট ভিসা এসে বাংলাদেশী ভিসার স্ট্যাটাস পরিবর্তন করে কোম্পানির পার্টনার সুযোগ থাকায় হাজার হাজার বাংলাদেশের আছেন আরব আমিরাতে।
বাংলাদের অনেক ব্যাবসায়ি তার ব্যবসায় পরিচালনার জন্য তার আত্নীয়-স্বজনদের ভিজিট ভিসায় এনে নিজ প্রতিষ্ঠানে পার্টনার হিসাবে ভিসা প্রদান করে থাকে। আর এই সুযোগ জাকে লাগিয়ে ঘুষ-বাণিজ্য শুরু করেন শাহাজাহান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন। গত বছর শেষ দিকে অভিযোগ উঠে যাত্রী আটকিয়ে নানা ভাবে হয়রানি করেন। চহিদামত ঘুষ না দিলে ইমিগ্রেশন কাড়াকাড়ি অফলোড়ের বলি হন প্রবাসগামীরা।শেষ যারা ট্রাভেল এজেন্সি কে মোটা অংশের টাকা দিলেই তারায় এসে পৌঁছাতেন আরব আমিরাতে।
অন্যান খবর পড়ুনঃ
বিভিন্ন ট্যুর অ্যন্ড ট্রাভেল এজেন্সি মতে এক মাসে ভিজিট ভিসা ১০-১৩ হাজার টাকা। ৩মাসে ডিপোজিটসহ মাত্র ৪০ হাজার টাকা। কিন্তু কিছু অসাধু দালাল চক্র হাতিয়ে নিছে লক্ষ লক্ষ টাকা এই ভিজিট ভিসা থেকে। বাংলাদেশ অনেক অসাধু দালাল আরব আমিরাতে ভিজিট ভিসা দেওয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা নিচ্ছে। কমিউনিটি নেতা বলেন অনেক ভিসার স্ট্যাসাট পরিবর্তন করে কাজের ভিসা লাগিয়েছে। তাই ভ্রমণকারীদের নিয়ে ভবিষ্যতে ঝুঁকি বাড়তে পারে বলে মনে করছেন।